ডলারের দর বেঁধে দেওয়ার পর এবার কমলো প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স। গত মে মাসে প্রবাসীরা ১৮৮ কোটি ডলার পাঠিয়েছেন।
গত বছরের মে মাসে ২১৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। ফলে দুই বছরের একই মাসে প্রবাসী আয় কমেছে প্রায় ১৩ শতাংশ।
জানা যায়, গত মে মাসে কিছু ব্যাংক প্রবাসীদের কাছ থেকে প্রতি ডলার ৯৫ টাকার বেশি দামে কিনেছে। তবে দেশে তা আরও বেশি দামে বিক্রি করেছেন তারা। এ পরিস্থিতিতে গত রোববার বাংলাদেশ ব্যাংক প্রবাসী আয়ে সর্বোচ্চ ৮৯ টাকা ২০ পয়সা ডলারের দর বেঁধে দেয় ব্যাংকগুলোকে। এর ফলে, মে মাসের শেষ তিন দিনে কম বৈধ পথে কম রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, দেশে খোলাবাজারে ডলার বিক্রি হচ্ছে ৯৬-৯৭ টাকায়। হুন্ডির মাধ্যমে অর্থ পাঠালেও ডলারের দাম ৯২-৯৩ টাকা পাচ্ছেন প্রবাসীরা। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া ৮৯ টাকা ২০ পয়সা দর দিচ্ছে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। এতে কমেছে বৈধ পথে প্রবাসী রেমিট্যান্স আসা।